top of page

বাবা বক্রনাথ মন্দিরে নন্দী

Bakkeshwar (27).jpg
COLLECTIE_TROPENMUSEUM_Geschrift_op_lontarblad_TMnr_1534-8b_edited.jpg

মহিষমর্দিনী

COLLECTIE_TROPENMUSEUM_Geschrift_op_lontarblad_TMnr_1534-8b.jpg

শক্তি-শৈব মিলনক্ষেত্র বক্রেশ্বর ধাম। পুরান কথিত অষ্টবক্র মুনির সাধন ক্ষেত্র এই বক্রেশ্বর ধামে সতীর ভ্রুমধ্য বা মন পড়েছিল বলে বিশ্বাস। পীঠ ভৈরবের নাম বক্রনাথ। এই শক্তিপীঠে পিতলের দেবী দুর্গা মহিষমর্দিনী নামে পরিচিত।

বক্রেশ্বর মন্দির 

Bakkeshwar (15).jpg

মন্দির প্রাঙ্গনে উষ্ণ প্রস্রবণ

Bakkeshwar (9).jpg
COLLECTIE_TROPENMUSEUM_Geschrift_op_lontarblad_TMnr_1534-8b.jpg

মেলা ও উৎসবঃ যেহেতু বক্রেশ্বর প্রসিদ্ধ শৈবতীর্থ তাই এখানে মূল উৎসব হয় শিবরাত্রির সময়। বক্রেশ্বর ডেভেলপমেন্ট অথরিটির উদ্যোগে এখানে তিন দিনের মেলাও হয় ওই সময়।

COLLECTIE_TROPENMUSEUM_Geschrift_op_lontarblad_TMnr_1534-8b.jpg

থাকা-খাওয়াঃ বক্রেশ্বরের মূল মন্দিরের কাছে অনেক হোটেল আছে যেখানে থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা আছে। এছাড়া পশ্চিমবঙ্গ সরকারের উদ্যোগে এখানে টুরিস্ট লজও নির্মিত হয়েছে।

বক্রনাথ মন্দির প্রাঙ্গনে উষ্ণ প্রস্রবণ 

Bakkeshwar (65).jpg

দেবী মহিষমর্দিনী বিগ্রহ

bakreswar1.jpg

কি ভাবে যাবেনঃ সিউড়ি থেকে  দুবরাজপুর থেকে বাসযোগে বক্রেশ্বর যাওয়া যায়। সিউড়ি থেকে বক্রেশ্বর মাত্র ২০ কিমি পথ। দুবরাজপুর থেকে মাত্র ১২ কিমি সড়কপথে বক্রেশ্বর পৌঁছে যাবেন।

COLLECTIE_TROPENMUSEUM_Geschrift_op_lontarblad_TMnr_1534-8b.jpg

কি কি দেখবেনঃ বীরভূমের অত্যন্ত প্রসিদ্ধ স্থান এই বক্রেশ্বর। সতীপীঠ ছাড়াও শিবমন্দির এখানকার মুখ্য দ্রষ্টব্য। এছাড়া কাছেই আছে উষ্ণ প্রস্রবণ। পাপহরা গঙ্গা, বৈতরণী গঙ্গা, ভৈরব কুন্ড প্রভৃতি প্রস্রবণে স্নান করলে শরীর মন দুইই পবিত্র হয়ে যায়। কাছেই দুবরাজপুরে আছে মামাভাগ্নে পাহাড়, হেতমপুর রাজবাড়ি, নীল নির্জনের জলাধার প্রাকৃতিক শোভায় পরিপূর্ণ।

Screenshot 2022-06-27 16.23.12.png
location-162102_1280 (1).png
bottom of page